Header Ads

test

abator movie

AVATAR ছবির পিছনের অজানা কথা

আমরা সবাই কমবেশি AVATAR ছবিটির নাম শুনেছি।
চমকপ্রদ এই সায়েন্স ফিকশন তার
চমৎকার কাহিনী, চিত্রনাট্য, মিউজিক আর
দুর্দান্ত ভিজুয়াল এফেক্টের মাধ্যমে আমাদেরkkkkkk
অনুযায়ী যথেষ্ট ভাল ভিজুয়াল এফেক্ট
পাওয়া সম্ভব ছিলনা। আর যদিও
তা কোনভাবে করা যেত তবে তার খরচ পড়ত
প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার। ওই সময় কোন
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানই জেমস
ক্যামেরনকে দিতে চায়নি।

*জেমস ক্যামেরন ২০০২ সালে THE LORD OF THE RINGS: THE TWO TOWERS

এর CGI(computer generated imagery) চরিত্র GOLLUM এবং ২০০৫
সালে KINGKONG এর CGI চরিত্র KONG
কে দেখার পর বুঝতে পারলেন যে AVATAR
নির্মাণের মত ভিজুয়াল এফেক্ট নির্মাণ
করা এখন অসম্ভব না। অবশেষে আট বছরের
দীর্ঘ অপেক্ষার পর জেমস ক্যামেরন এই ছবির
কাজে হাত দেন।

*জেমস ক্যামেরন এই ছবির এলিয়েন Na'vi
জাতির ভাষা তৈরি করার জন্য পল আর ফ্রমার
নামের একজন ভাষাবিদকে ভাড়া করেছিলেন।
ক্যামেরন তাকে ভাড়া করেছিল এমন
একটা ভাষা গঠন করার জন্য
যা অভিনেতারা খুব সহজেই বলতে পারবে।
পরে ফ্রমার নামের ওই ভাষাবিদ প্রায়
১০০০ শব্দ তৈরি করেছিল।

*AVATAR ছবির প্রেক্ষাপট কত সালের
তা উল্লেখ না থাকলেও ছবির প্রধান চরিত্র
জেক সুলির ভিডিও লগে ছবির শেষের
দিকে তারিখের জায়গায় অগাস্ট, ২১৫৪
লেখাটি দেখা যায়। যা জেমস কামেরনের
জন্মের ঠিক ২০০ বছর পরের সময়।

*AVATAR ছবিটি THE DARK KNIGHT
এর ৪৫ দিনের রেকর্ড ভেঙে ৩২ দিনেই ৫০০
মিলিয়ন ডলারের মাইল ফলক স্পর্শ করে।
যেখানে জেমস ক্যামেরনের আগের
ছবি টাইটানিক ৫০০ মিলিয়ন ডলারের
রেকর্ড স্পর্শ করে ৯৮ দিনের মাথায়।

*জেমস ক্যামেরনের ভাষ্যমতে হিন্দু
ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন বইয়ের
বর্ণনা অনুযায়ী দেবতাদের (শিভা, রামা,
কৃষ্ণা, ভিশ্নু) গায়ের রঙের সাথে মিল রেখেই
Na'vi দের রঙ নীল রাখা হয়েছে। পরে অবশ্য
জেমস ক্যামেরন নিজেও বলেছেন "আমি নিজেও
নীল রঙ পছন্দ করি।"

*ATATAR ছবিটি ইতিহাসের প্রথম
ছবি হিসেবে ২০০ কোটি ডলার আয়ের মাইল
ফলক স্পর্শ করে। এখন পর্যন্ত এটি প্রায় ২৭৮
কোটি ডলার আয়ের মাধ্যমে সর্বকালের
সেরা ব্যবসাসফল ছবির
স্থানে নিজেকে টিকিয়ে রেখেছে।

*আমেরিকান এই ছবিটি শুধু আমেরিকায়ই নয়
সারা বিশ্বে তুমুল ব্যবসায়িক সাফল্য
পেয়েছে। এমনকি আমেরিকার ঘর
প্রতিদ্বন্দ্বী রাশিয়ায়ও
এটি সবচেয়ে বেশি অর্থ আয় করেছে। রাশিয়ায়
এই ছবির প্রায় ১৩.৩ মিলিয়ন টিকেট
বিক্রি হয় যা থেকে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন
ডলার আয় হয়। রাশিয়ায় এর আগে কোন
ছবি ৫০০ মিলিয়ন ডলার উপার্জন
করতে পারেনি।

*AVATAR ছবিটি প্রথম 3D চলচিত্র
হিসেবে অস্কারে সেরা ছবির মনোনয়ন পায়।

*জেমস ক্যামেরন এই ছবির
প্রযোজনা সংস্থা 20th Century Fox-
এর কাছে প্রতিশ্রুতি করেছিল যে যদি এই
ছবি ফ্লপ হয় তবে তিনি পরিচালক হিসেবে এক
টাকাও বেতন নেবেন না। কারন ওই সময় Fox
এই ছবিটি প্রযোজনা করতে দ্বিধান্বিত ছিল।

*এই চলচিত্রে দেখা যায় Pendora
গ্রহের প্রত্যেকটি প্রাণী একে অপরের
সাথে সম্পর্কযুক্ত। এই ধারনাটি ঔপন্যাসিক
আইজ্যাক আসিমভের ১৯৮২ সালের সায়েন্স
ফিকশন Foundation's Edge-এর
সাথে অনেকটাই মিলে যায়।

*AVATAR ছবিতে অনেক ছোটখাটো দৃশ্যেও
ভিজুয়াল এফেক্ট ব্যবহার করা হয়েছে। এই
ছবিতে অভিনেত্রী SIGOURNEY WEAVER
একজন বিজ্ঞানীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
ছবিতে একটি দৃশ্যে তাকে ধূমপান
করতে দেখা যায়
যেখানে সিগারেটটি ভিজুয়াল এফেক্টের
মাধ্যমে দেখান হয়েছে।

*এই ছবিতে মুল চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অনেক
বড় তারকার নাম ঠিক করলেও জেমস ক্যামেরন
নতুন কাউকে চেয়েছিলেন। তাই 2005
সালে SAM WORTHINGTON
কে অডিশনে ডাকা হয়। তখন থাকার মত তেমন
কোন জায়গা না থাকায় SAM তার গাড়িতেই
থাকত। sam worthington এখন সুপারস্টার
আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে।

বিঃদ্রঃ এটি একটি বিজ্ঞাপন মুক্ত পেজ, তাই পেজটির প্রসার এর জন্য আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক করার পাশাপাশি সবাইকে শেয়ার করারও অনুরধ জানানো হল।
Photo: AVATAR ছবির পিছনের অজানা কথা   আমরা সবাই কমবেশি AVATAR ছবিটির নাম শুনেছি। চমকপ্রদ এই সায়েন্স ফিকশন তার চমৎকার কাহিনী, চিত্রনাট্য, মিউজিক আর দুর্দান্ত ভিজুয়াল এফেক্টের মাধ্যমে আমাদের মন জয় করে নিয়েছে। জেমস ক্যামেরনেরঅসাধারন পরিচালনা আর অভিনেতা অভিনেত্রীদের চমৎকার কাজ তো না বললেই না। আজ আমি এ ছবির কিছু অজানা কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।  *জেমস ক্যামেরন এই ছবির চিত্রনাট্য শেষ করেছিলেন ১৯৯৫ সালে। টাইটানিক  ছবিটির কাজ শেষ হওয়ার পরপরই তিনি AVATAR এর কাজে হাত দিতে চেয়েছিলেন। তিনি ঠিক করেছিলেন ১৯৯৯ সালের মধ্যেই তিনি ছবিটি মুক্তি দিবেন কিন্তু সেসময় ভিজুয়াল এফেক্ট এতটা নিখুত ছিলনা।  *১৯৯৯ সালে AVATAR এর গল্প অনুযায়ী যথেষ্ট ভাল ভিজুয়াল এফেক্ট পাওয়া সম্ভব ছিলনা। আর যদিও তা কোনভাবে করা যেত তবে তার খরচ পড়ত প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার। ওই সময় কোন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানই জেমস ক্যামেরনকে দিতে চায়নি।  *জেমস ক্যামেরন ২০০২ সালে THE LORD OF THE RINGS: THE TWO TOWERS   এর CGI(computer generated imagery) চরিত্র GOLLUM এবং ২০০৫ সালে KINGKONG এর CGI চরিত্র KONG কে দেখার পর বুঝতে পারলেন যে AVATAR নির্মাণের মত ভিজুয়াল এফেক্ট নির্মাণ করা এখন অসম্ভব না। অবশেষে আট বছরের দীর্ঘ অপেক্ষার পর জেমস ক্যামেরন এই ছবির কাজে হাত দেন।  *জেমস ক্যামেরন এই ছবির এলিয়েন Na'vi জাতির ভাষা তৈরি করার জন্য পল আর ফ্রমার নামের একজন ভাষাবিদকে ভাড়া করেছিলেন। ক্যামেরন তাকে ভাড়া করেছিল এমন একটা ভাষা গঠন করার জন্য যা অভিনেতারা খুব সহজেই বলতে পারবে। পরে ফ্রমার নামের ওই ভাষাবিদ প্রায় ১০০০ শব্দ তৈরি করেছিল।  *AVATAR ছবির প্রেক্ষাপট কত সালের তা উল্লেখ না থাকলেও ছবির প্রধান চরিত্র জেক সুলির ভিডিও লগে ছবির শেষের দিকে তারিখের জায়গায় অগাস্ট, ২১৫৪ লেখাটি দেখা যায়। যা জেমস কামেরনের জন্মের ঠিক ২০০ বছর পরের সময়।  *AVATAR ছবিটি THE DARK KNIGHT  এর ৪৫ দিনের রেকর্ড ভেঙে ৩২ দিনেই ৫০০ মিলিয়ন ডলারের মাইল ফলক স্পর্শ করে। যেখানে জেমস ক্যামেরনের আগের ছবি টাইটানিক ৫০০ মিলিয়ন ডলারের রেকর্ড স্পর্শ করে ৯৮ দিনের মাথায়।  *জেমস ক্যামেরনের ভাষ্যমতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন বইয়ের বর্ণনা অনুযায়ী দেবতাদের (শিভা, রামা, কৃষ্ণা, ভিশ্নু) গায়ের রঙের সাথে মিল রেখেই Na'vi দের রঙ নীল রাখা হয়েছে। পরে অবশ্য জেমস ক্যামেরন নিজেও বলেছেন "আমি নিজেও নীল রঙ পছন্দ করি।"  *ATATAR ছবিটি ইতিহাসের প্রথম ছবি হিসেবে ২০০ কোটি ডলার আয়ের মাইল ফলক স্পর্শ করে। এখন পর্যন্ত এটি প্রায় ২৭৮ কোটি ডলার আয়ের মাধ্যমে সর্বকালের সেরা ব্যবসাসফল ছবির স্থানে নিজেকে টিকিয়ে রেখেছে।  *আমেরিকান এই ছবিটি শুধু আমেরিকায়ই নয় সারা বিশ্বে তুমুল ব্যবসায়িক সাফল্য পেয়েছে। এমনকি আমেরিকার ঘর প্রতিদ্বন্দ্বী রাশিয়ায়ও এটি সবচেয়ে বেশি অর্থ আয় করেছে। রাশিয়ায় এই ছবির প্রায় ১৩.৩ মিলিয়ন টিকেট বিক্রি হয় যা থেকে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার আয় হয়। রাশিয়ায় এর আগে কোন ছবি ৫০০ মিলিয়ন ডলার উপার্জন করতে পারেনি।  *AVATAR ছবিটি প্রথম 3D চলচিত্র হিসেবে অস্কারে সেরা ছবির মনোনয়ন পায়।  *জেমস ক্যামেরন এই ছবির প্রযোজনা সংস্থা 20th Century Fox- এর কাছে প্রতিশ্রুতি করেছিল যে যদি এই ছবি ফ্লপ হয় তবে তিনি পরিচালক হিসেবে এক টাকাও বেতন নেবেন না। কারন ওই সময় Fox এই ছবিটি প্রযোজনা করতে দ্বিধান্বিত ছিল।  *এই চলচিত্রে দেখা যায় Pendora গ্রহের প্রত্যেকটি প্রাণী একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এই ধারনাটি ঔপন্যাসিক আইজ্যাক আসিমভের ১৯৮২ সালের সায়েন্স ফিকশন Foundation's Edge-এর সাথে অনেকটাই মিলে যায়।  *AVATAR ছবিতে অনেক ছোটখাটো দৃশ্যেও ভিজুয়াল এফেক্ট ব্যবহার করা হয়েছে। এই ছবিতে অভিনেত্রী SIGOURNEY WEAVER একজন বিজ্ঞানীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন। ছবিতে একটি দৃশ্যে তাকে ধূমপান করতে দেখা যায় যেখানে সিগারেটটি ভিজুয়াল এফেক্টের মাধ্যমে দেখান হয়েছে।  *এই ছবিতে মুল চরিত্রে অভিনয়ের জন্য অনেক বড় তারকার নাম ঠিক করলেও জেমস ক্যামেরন নতুন কাউকে চেয়েছিলেন। তাই 2005 সালে SAM WORTHINGTON কে অডিশনে ডাকা হয়। তখন থাকার মত তেমন কোন জায়গা না থাকায় SAM তার গাড়িতেই থাকত। sam worthington এখন সুপারস্টার আশা করি পোস্টটি সবার ভালো লেগেছে।  বিঃদ্রঃ এটি একটি বিজ্ঞাপন মুক্ত পেজ, তাই পেজটির প্রসার এর জন্য আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক করার পাশাপাশি সবাইকে শেয়ার করারও অনুরধ জানানো হল।

No comments