FLYING SHASAR
FLYING SHASAR
posted Aug 31, 2013, 1:22 PM by hasan ali
অজানা রহস্যের ফ্লাইং সসার (UFO)
পৃথিবী, গ্রহ, উপগ্রহ সবই এক একটি অজানা রহস্যের ভান্ডার। বতর্মান আধুনিক বিশ্বে এসেও এমন অনেক বিষয় আছে যা অজানা রহস্যে আবৃত। যার রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে বিজ্ঞানীদের মাথার চুল পড়ে যাচ্ছে কিন্তু সেসব অজানা রহস্যের কোন কূল কিনারা করতে পারছেনা। বতর্মান বিশ্বের তেমনই একটি রহস্যাবৃত, অনুদঘাটিত বিষয় হচ্ছে ইউএফও বা ফ্লাইং সসার। UFO আকাশে উড়ন্ত অদ্ভূত রহস্যময় এক ধরনের অচেনা বস্তু। এটি পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বহুবার দেখা গেছে।
মানব পরিচিত পৃথিবীর কোন বস্তুর সাথে এর মিল নেই। মহাকাশে উড়ন্ত অচেনা এই বস্তু নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিজ্ঞানীদের পক্ষে এই রহস্য উদঘাটন করা আজও সম্ভব হয়নি। ফ্লাইং সসার নিয়ে সাধারন মানুষের ও কৌতুহলের শেষ নেই।
UFO শব্দের পূর্ণরুপ হচ্ছে Unidentified Flying Object. বাংলায় এর অর্থ অজ্ঞাত উড়ন্ত বস্তু যা ফ্লাইং সসার নামে পরিচিত। এটি বিভিন্ন আকৃতির হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি চাকতির মতো ও দেখতে উজ্জ্বল। এগুলো হোভারক্রাফট এর মতো খাড়া হয়ে ভূমিতে অবতরণ করতে পারে এবং অতি দ্রূত মানব দৃষ্টি থেকে অদৃশ্যও হতে পারে। এগুলোর গতিবেগ এতো বেশী যে, মানব আবিস্কৃত কোন যানই এর নাগাল পায় না। অবস্থাদৃষ্টে মনে করা হয়, UFO খুব শক্তিশালী চুম্বক ক্ষেত্র তৈরী করতে পারে এবং যে কোন বৈদ্যুতিক কৌশলকে অকাযর্কর করে দিতে পারে। আধুনিক যুগে এটাকে ভিনগ্রহীদের উন্নত আকাশযান হিসেবে মনে করা হয়। কিন্তু এগুলো কোথা থেকে বা কিভাবে আসে তা পৃথিবীবাসীর কাছে এখনো অজানা। ফ্লাইং সসার গতিপ্রকৃতি থেকে বুঝা যায়, এসব যান অন্য গ্রহ হতে আগত। ওরা পৃথিবীবাসীর সাথে যোগাযোগ করতে ও অবস্থা নিরিক্ষণ করতে আসে। সম্ভবত ওরা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে পৃথিবীবাসীর থেকে অনেক বেশী উন্নত। ধারনা করা হয়, ওরা পৃথিবীবাসীর সাথে যোগাযোগ করতে আসে কিন্তু তাদের সাথে আমাদের প্রকৃতি ও প্রযুক্তিগত ব্যবধানের কারনে তাদের প্রেরিত বার্তা আমরা ধারন সক্ষম হই না।
উড়ন্ত সসার নামের এই রহস্যময় বস্তুটি পৃথিবীর অসংখ্য মানুষ বহুবার প্রত্যক্ষ করেছে, তারমধ্যে খোদ আমেরিকার প্রেসিডেন্টও রয়েছেন। ১৯৬৬ সালে এটি স্বচক্ষে দেখেছেন আমেরিকার ১০ হাজারের মতো মানুষ। এরপর চীনেও হাজার হাজার মানুষ স্বচক্ষে দেখেছেন বহু সংখ্যক ফ্লাইং সসার। এছাড়া বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন স্থানের আকাশে উড়ে যেতে দেখা গেছে রহস্যময় ফ্লাইং সসার। সবর্শেষ ২০১০ সালে জাপানে রাতের আকাশে উড়ে যেতে দেখা গেছে UFO।
আপনারা ছবিতে চাকতির মতো যে জিনিস গুলো দেখছেন এই গুলোই ফ্লাইং সসার। কল্পিত হলেও তা দেখতে এরকমই। UFO আজ পযর্ন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যাবৃত অজানা বস্তু হিসেবে গণ্য হয়েছে। এসব বিভিন্ন দেশে সময়ে সময়ে হঠাৎ দেখা যায়। এটি বারবার মানুষের নাগালের বাইরে অবস্থান করে। পৃথিবীর সবোর্চ্চ গতিশীল বিমানও এর গতিকে অতিক্রম করতে পারিনি। কয়েকবার দ্রুত গতির বিমান চালিয়ে তাদের নাগাল পাওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে। এপযর্ন্ত একই সাথে সবোর্চ্চ ১৪টি ফ্লাইং সসার দেখা গেছে। UFO এর বুদ্ধিবৃত্তিক গতিবিধি থেকে বুঝা যায়, এসব ভিনগ্রহী বুদ্ধিমান প্রাণী দ্বারা পরিচালিত হয়। ওরা মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে আসে কিন্তু কোন ধরনের সাড়া না পেয়ে ফিরে যায়।
ফ্লাইং সসার পৃথিবীতে আগমন ধীরে ধীরে কমে আসছে। মানুষের সাথে যোগাযোগে ব্যর্থ হয়ে বা মানুষের ভীতিকর পরিস্থিতি অবলোকন করে সম্ভবত তারা পৃথিবী সফরে নিরুৎসাহিত হচ্ছে। আমাদের চেয়ে তাদের প্রযুক্তি উন্নত হওয়ায় মূলত আমরা তাদের সাথে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হচ্ছি। ১৯৬০ সালে আমেরিকার বিজ্ঞানীরা দাবী করেন, তারা একটি তারকা থেকে রেডিও সিগনাল পেয়েছেন কিন্তু এরপর আর কোন সাড়া শব্দ পাওয়া যায়নি। আজ আবধি বিজ্ঞানীরা UFO নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের সাথে যোগাযোগ করা গেলে হয়তো নতুন নতুন বিষয় বা নতুন কোন পৃথিবী সম্পর্কে জানা যেত। তারা আমাদের এখানে আসছেন আবার আমাদের কোন সাড়া না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এটা অবশ্যই আমাদের ব্যথর্তা। আশাকরা হয় অতিশীঘ্রই মনূষ্য জগত থেকে UFO দের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হবে।
বিঃদ্রঃ এটি একটি বিজ্ঞাপন মুক্ত পেজ, তাই পেজটির প্রসার এর জন্য আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক করার পাশাপাশি সবাইকে শেয়ার করারও অনুরধ জানানো হল।
পৃথিবী, গ্রহ, উপগ্রহ সবই এক একটি অজানা রহস্যের ভান্ডার। বতর্মান আধুনিক বিশ্বে এসেও এমন অনেক বিষয় আছে যা অজানা রহস্যে আবৃত। যার রহস্য উদঘাটন করতে গিয়ে বিজ্ঞানীদের মাথার চুল পড়ে যাচ্ছে কিন্তু সেসব অজানা রহস্যের কোন কূল কিনারা করতে পারছেনা। বতর্মান বিশ্বের তেমনই একটি রহস্যাবৃত, অনুদঘাটিত বিষয় হচ্ছে ইউএফও বা ফ্লাইং সসার। UFO আকাশে উড়ন্ত অদ্ভূত রহস্যময় এক ধরনের অচেনা বস্তু। এটি পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বহুবার দেখা গেছে।
মানব পরিচিত পৃথিবীর কোন বস্তুর সাথে এর মিল নেই। মহাকাশে উড়ন্ত অচেনা এই বস্তু নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিজ্ঞানীদের পক্ষে এই রহস্য উদঘাটন করা আজও সম্ভব হয়নি। ফ্লাইং সসার নিয়ে সাধারন মানুষের ও কৌতুহলের শেষ নেই।
UFO শব্দের পূর্ণরুপ হচ্ছে Unidentified Flying Object. বাংলায় এর অর্থ অজ্ঞাত উড়ন্ত বস্তু যা ফ্লাইং সসার নামে পরিচিত। এটি বিভিন্ন আকৃতির হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি চাকতির মতো ও দেখতে উজ্জ্বল। এগুলো হোভারক্রাফট এর মতো খাড়া হয়ে ভূমিতে অবতরণ করতে পারে এবং অতি দ্রূত মানব দৃষ্টি থেকে অদৃশ্যও হতে পারে। এগুলোর গতিবেগ এতো বেশী যে, মানব আবিস্কৃত কোন যানই এর নাগাল পায় না। অবস্থাদৃষ্টে মনে করা হয়, UFO খুব শক্তিশালী চুম্বক ক্ষেত্র তৈরী করতে পারে এবং যে কোন বৈদ্যুতিক কৌশলকে অকাযর্কর করে দিতে পারে। আধুনিক যুগে এটাকে ভিনগ্রহীদের উন্নত আকাশযান হিসেবে মনে করা হয়। কিন্তু এগুলো কোথা থেকে বা কিভাবে আসে তা পৃথিবীবাসীর কাছে এখনো অজানা। ফ্লাইং সসার গতিপ্রকৃতি থেকে বুঝা যায়, এসব যান অন্য গ্রহ হতে আগত। ওরা পৃথিবীবাসীর সাথে যোগাযোগ করতে ও অবস্থা নিরিক্ষণ করতে আসে। সম্ভবত ওরা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে পৃথিবীবাসীর থেকে অনেক বেশী উন্নত। ধারনা করা হয়, ওরা পৃথিবীবাসীর সাথে যোগাযোগ করতে আসে কিন্তু তাদের সাথে আমাদের প্রকৃতি ও প্রযুক্তিগত ব্যবধানের কারনে তাদের প্রেরিত বার্তা আমরা ধারন সক্ষম হই না।
উড়ন্ত সসার নামের এই রহস্যময় বস্তুটি পৃথিবীর অসংখ্য মানুষ বহুবার প্রত্যক্ষ করেছে, তারমধ্যে খোদ আমেরিকার প্রেসিডেন্টও রয়েছেন। ১৯৬৬ সালে এটি স্বচক্ষে দেখেছেন আমেরিকার ১০ হাজারের মতো মানুষ। এরপর চীনেও হাজার হাজার মানুষ স্বচক্ষে দেখেছেন বহু সংখ্যক ফ্লাইং সসার। এছাড়া বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন স্থানের আকাশে উড়ে যেতে দেখা গেছে রহস্যময় ফ্লাইং সসার। সবর্শেষ ২০১০ সালে জাপানে রাতের আকাশে উড়ে যেতে দেখা গেছে UFO।
আপনারা ছবিতে চাকতির মতো যে জিনিস গুলো দেখছেন এই গুলোই ফ্লাইং সসার। কল্পিত হলেও তা দেখতে এরকমই। UFO আজ পযর্ন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যাবৃত অজানা বস্তু হিসেবে গণ্য হয়েছে। এসব বিভিন্ন দেশে সময়ে সময়ে হঠাৎ দেখা যায়। এটি বারবার মানুষের নাগালের বাইরে অবস্থান করে। পৃথিবীর সবোর্চ্চ গতিশীল বিমানও এর গতিকে অতিক্রম করতে পারিনি। কয়েকবার দ্রুত গতির বিমান চালিয়ে তাদের নাগাল পাওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে। এপযর্ন্ত একই সাথে সবোর্চ্চ ১৪টি ফ্লাইং সসার দেখা গেছে। UFO এর বুদ্ধিবৃত্তিক গতিবিধি থেকে বুঝা যায়, এসব ভিনগ্রহী বুদ্ধিমান প্রাণী দ্বারা পরিচালিত হয়। ওরা মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে আসে কিন্তু কোন ধরনের সাড়া না পেয়ে ফিরে যায়।
ফ্লাইং সসার পৃথিবীতে আগমন ধীরে ধীরে কমে আসছে। মানুষের সাথে যোগাযোগে ব্যর্থ হয়ে বা মানুষের ভীতিকর পরিস্থিতি অবলোকন করে সম্ভবত তারা পৃথিবী সফরে নিরুৎসাহিত হচ্ছে। আমাদের চেয়ে তাদের প্রযুক্তি উন্নত হওয়ায় মূলত আমরা তাদের সাথে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হচ্ছি। ১৯৬০ সালে আমেরিকার বিজ্ঞানীরা দাবী করেন, তারা একটি তারকা থেকে রেডিও সিগনাল পেয়েছেন কিন্তু এরপর আর কোন সাড়া শব্দ পাওয়া যায়নি। আজ আবধি বিজ্ঞানীরা UFO নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের সাথে যোগাযোগ করা গেলে হয়তো নতুন নতুন বিষয় বা নতুন কোন পৃথিবী সম্পর্কে জানা যেত। তারা আমাদের এখানে আসছেন আবার আমাদের কোন সাড়া না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এটা অবশ্যই আমাদের ব্যথর্তা। আশাকরা হয় অতিশীঘ্রই মনূষ্য জগত থেকে UFO দের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হবে।
বিঃদ্রঃ এটি একটি বিজ্ঞাপন মুক্ত পেজ, তাই পেজটির প্রসার এর জন্য আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক করার পাশাপাশি সবাইকে শেয়ার করারও অনুরধ জানানো হল।
Post a Comment