Header Ads

test

BARMUDA TRIANGLE


BARMUDA TRIANGLE posted Aug 31, 2013, 1:04 PM by hasan ali রহস্যে ঘেরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল ৪: প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আমার সাথে আপনাদের বারমুডা ট্রায়াঙ্গল সফর ভালোই চলছে।আজ এই পর্বে আমরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে ঘটে যাওয় আজব রহস্য গুলোর ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব।কারণগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে, “ভিনগ্রহের অতি বুদ্ধিমান কোন প্রাণী।” পৃথিবীতে আদিম কাল থেকেই একটা প্রতিহিংসা মূলক নিয়ম চালু আছে। সেটা হল বিশেষ গবেষণার উদ্দেশ্যে অপহরণ করা। যেটা করতেন আমাদের “নেপোলিয়ন বেনাপোর্ট” কাকু। এই লোক বিভিন্ন দেশ থেকে কবি, সাহিত্যিক, গবেষকদের হত্যা না করে নিয়ে আসতেন নিজের দেশে। তাদের সাহায্যে নিজের রাজ্য সুসংহত করতেন।এই একই কাজ করত রোমান, গ্রীক, চৈনিক মিং, মিসরীয় ইত্যাদি সভ্যতার শাসকেরা। ভিনগ্রহের অতি বুদ্ধিমান প্রাণী অর্থাৎ এলিয়েনরাও তাই করছে? উওর সম্ভব হ্যাঁ। U.F.O. বা Unidentified Flying Object সর্ব প্রথম নজরে আসে ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর। এদের উপস্থিতির প্রমাণ Google, YouTube খুঁজলেই পেয়ে যাবেন। তথ্য প্রমাণাদি থেকে দেখা যায় ১৯৪৩ সালের থেকে পৃথিবীতে U.F.O. এর আগমন বেড়ে যায়। তার চেয়েও বিস্ময়কর তথ্য হল সর্বসাকুল্যে এদের ৭০% ই দেখা গেছে বারমুডার ভিতর। এবং জাহাজ বা বিমান অন্তর্ধানের সময়ের সাথে এদের উপস্থিতির সময়েরও বিস্ময়কর মিল রয়েছে এ ব্যাপারে আমেরিকার National Investigation Committee on Arial Phenomenal Society ও লিম্বো অফ দ্যা লস্ট বইয়ের লেখক “John Spensar” বলেছেন,“বারমুডায় হারিয়ে যাওয়া জাহাজ বা বিমানগুলোর কারণ U.F.O. পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত যে সব U.F.O. দেখা গিয়েছে সে ভিতর বিমান, জাহাজ তুলে নিয়ে বেমালুম লুকিয়ে ফেলা যাবে”। এর কারণ হিসেবে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, “হয়ত অন্য গ্রহের প্রাণীরা বসে বসে নমুনা সংগ্রহ করছে পৃথিবীর প্রযুক্তির” অবশ্য কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ এ ব্যাপারে ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। তারা বলেছেন যে, পৃথিবীর মানুষের পারমানবিক ক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা এবং এর নমুনা সংগ্রহ করতে। ধরা গেল আমাদের Alien দের প্রধান উদ্দেশ্য পৃথিবী থেকে জাহাজ বা বিমান অপহরণ করা এবং সেটা নিয়ে গবেষণা করা। কিন্তু “যত দোষ নন্দ ঘোষ” এর মত বারমুডার উপরেই তাদের নজর কেন? কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন শুধু বারমুডাই নয় এরকম আরও কয়েকটি জায়গা আছে পৃথিবীতে যেখানে রহস্যজনক ভাবে ঘটে যায় ব্যাখাতীত সব ঘটনা। এরকম জায়গাগুলো হল: ¤ জাপানের অদূরে ডেভিলস সী ¤ পশ্চিম ভূমধ্যসাগরে ¤ হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের উওর পুবে উওর প্রশান্ত মহাসাগর ¤ আর্জেন্টিনার উপকূলের দক্ষিণ আটলান্টিকের দক্ষিণ পুবে ¤ দক্ষিণ আফ্রিকার উপকুলের দক্ষিণ পূর্বে ¤ ভারত মহাসাগরের পূর্বে ২টি অঞ্চলে ¤ অস্ট্রেলিয়ার অদূরে টাসমানি সমুদ্র ¤ আফগানিস্তানের পশ্চিম দিকে একটি অঞ্চল মজার ব্যাপার হচ্ছে এগুলোর প্রত্যেকটিতেই প্রায়ই এলিয়েন বাবাদের আসা যাওয়া দেখা যায়। তবে বড়গুলো দেখা যায় বারমুডা তেই। ব্যাপারটা অনেকটা এরকম এলিয়েন বাবাদের “Command Centre” বা “Main Base” হল বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে এবং বাকীগুলো হল “Sub-Base” বা “Sub-Station”. এবার Alien দের সম্পর্কে একটু Positive দিকে যাই।পৃথিবীতে কিন্তু কয়েক হাজার বছর আগে থেকেই U.F.O. দের আনা গোনা।তার বহু জলজ্যান্ত প্রমাণ আছে। এমন যদি হয় আপনি একটা দেশের President। আপনার পাঠানো কোন এক ব্যাটালিয়ন সেনা আটকে রেখেছে অন্য কোন দেশ। কি করবেন? নিশ্চয়ই দলবল নিয়ে খোজে নেমে পড়বেন।তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করবেন।তাই না? এলিয়েনরাও কি তাই করছে? ভ্রু কুচকে আছেন তো? সাথেই থাকুন এসব প্রশ্নের উওর পাবেন। ।সে পর্যন্ত ভাবতে থাকুন। আগামীকাল আবার দেখা হবে ৫ম পর্ব নিয়ে। বিঃদ্রঃ এটি একটি বিজ্ঞাপন মুক্ত পেজ, তাই পেজটির প্রসার এর জন্য আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক করার পাশাপাশি সবাইকে শেয়ার করারও অনুরধ জানানো হল। gpjs Photo: রহস্যে ঘেরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল ৪: প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি আমার সাথে আপনাদের বারমুডা ট্রায়াঙ্গল সফর ভালোই চলছে।আজ এই পর্বে আমরা বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে ঘটে যাওয় আজব রহস্য গুলোর ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব।কারণগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে, “ভিনগ্রহের অতি বুদ্ধিমান কোন প্রাণী।” পৃথিবীতে আদিম কাল থেকেই একটা প্রতিহিংসা মূলক নিয়ম চালু আছে। সেটা হল বিশেষ গবেষণার উদ্দেশ্যে অপহরণ করা। যেটা করতেন আমাদের “নেপোলিয়ন বেনাপোর্ট” কাকু। এই লোক বিভিন্ন দেশ থেকে কবি, সাহিত্যিক, গবেষকদের হত্যা না করে নিয়ে আসতেন নিজের দেশে। তাদের সাহায্যে নিজের রাজ্য সুসংহত করতেন।এই একই কাজ করত রোমান, গ্রীক, চৈনিক মিং, মিসরীয় ইত্যাদি সভ্যতার শাসকেরা। ভিনগ্রহের অতি বুদ্ধিমান প্রাণী অর্থাৎ এলিয়েনরাও তাই করছে? উওর সম্ভব হ্যাঁ। U.F.O. বা Unidentified Flying Object সর্ব প্রথম নজরে আসে ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর। এদের উপস্থিতির প্রমাণ Google, YouTube খুঁজলেই পেয়ে যাবেন। তথ্য প্রমাণাদি থেকে দেখা যায় ১৯৪৩ সালের থেকে পৃথিবীতে U.F.O. এর আগমন বেড়ে যায়। তার চেয়েও বিস্ময়কর তথ্য হল সর্বসাকুল্যে এদের ৭০% ই দেখা গেছে বারমুডার ভিতর। এবং জাহাজ বা বিমান অন্তর্ধানের সময়ের সাথে এদের উপস্থিতির সময়েরও বিস্ময়কর মিল রয়েছে এ ব্যাপারে আমেরিকার National Investigation Committee on Arial Phenomenal Society ও লিম্বো অফ দ্যা লস্ট বইয়ের লেখক “John Spensar” বলেছেন,“বারমুডায় হারিয়ে যাওয়া জাহাজ বা বিমানগুলোর কারণ U.F.O. পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত যে সব U.F.O. দেখা গিয়েছে সে ভিতর বিমান, জাহাজ তুলে নিয়ে বেমালুম লুকিয়ে ফেলা যাবে”। এর কারণ হিসেবে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, “হয়ত অন্য গ্রহের প্রাণীরা বসে বসে নমুনা সংগ্রহ করছে পৃথিবীর প্রযুক্তির” অবশ্য কিছু কিছু বিশেষজ্ঞ এ ব্যাপারে ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। তারা বলেছেন যে, পৃথিবীর মানুষের পারমানবিক ক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা এবং এর নমুনা সংগ্রহ করতে। ধরা গেল আমাদের Alien দের প্রধান উদ্দেশ্য পৃথিবী থেকে জাহাজ বা বিমান অপহরণ করা এবং সেটা নিয়ে গবেষণা করা। কিন্তু “যত দোষ নন্দ ঘোষ” এর মত বারমুডার উপরেই তাদের নজর কেন? কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন শুধু বারমুডাই নয় এরকম আরও কয়েকটি জায়গা আছে পৃথিবীতে যেখানে রহস্যজনক ভাবে ঘটে যায় ব্যাখাতীত সব ঘটনা। এরকম জায়গাগুলো হল: ¤ জাপানের অদূরে ডেভিলস সী ¤ পশ্চিম ভূমধ্যসাগরে ¤ হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের উওর পুবে উওর প্রশান্ত মহাসাগর ¤ আর্জেন্টিনার উপকূলের দক্ষিণ আটলান্টিকের দক্ষিণ পুবে ¤ দক্ষিণ আফ্রিকার উপকুলের দক্ষিণ পূর্বে ¤ ভারত মহাসাগরের পূর্বে ২টি অঞ্চলে ¤ অস্ট্রেলিয়ার অদূরে টাসমানি সমুদ্র ¤ আফগানিস্তানের পশ্চিম দিকে একটি অঞ্চল মজার ব্যাপার হচ্ছে এগুলোর প্রত্যেকটিতেই প্রায়ই এলিয়েন বাবাদের আসা যাওয়া দেখা যায়। তবে বড়গুলো দেখা যায় বারমুডা তেই। ব্যাপারটা অনেকটা এরকম এলিয়েন বাবাদের “Command Centre” বা “Main Base” হল বারমুডা ট্রায়াঙ্গলে এবং বাকীগুলো হল “Sub-Base” বা “Sub-Station”. এবার Alien দের সম্পর্কে একটু Positive দিকে যাই।পৃথিবীতে কিন্তু কয়েক হাজার বছর আগে থেকেই U.F.O. দের আনা গোনা।তার বহু জলজ্যান্ত প্রমাণ আছে। এমন যদি হয় আপনি একটা দেশের President। আপনার পাঠানো কোন এক ব্যাটালিয়ন সেনা আটকে রেখেছে অন্য কোন দেশ। কি করবেন? নিশ্চয়ই দলবল নিয়ে খোজে নেমে পড়বেন।তাদের উদ্ধারের চেষ্টা করবেন।তাই না? এলিয়েনরাও কি তাই করছে? ভ্রু কুচকে আছেন তো? সাথেই থাকুন এসব প্রশ্নের উওর পাবেন। ।সে পর্যন্ত ভাবতে থাকুন। আগামীকাল আবার দেখা হবে ৫ম পর্ব নিয়ে। বিঃদ্রঃ এটি একটি বিজ্ঞাপন মুক্ত পেজ, তাই পেজটির প্রসার এর জন্য আমাদের প্রতিটি পোস্ট লাইক করার পাশাপাশি সবাইকে শেয়ার করারও অনুরধ জানানো হল।

No comments